Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫

পরিচিতি

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

পাট অধিদপ্তর

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়

  

পাট অধিদপ্তরের অধীনে গৃহীত ‘‘উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন (২য় সংশোধিত) প্রকল্প’’

 

মেয়াদ- (২০১১-১২ - ২০১৫-১৬) ৫ বছর

এবং

উফশী পাট ও পাটবীজ এর অন্যান্য প্রকল্পের বিবরণী

 

ভূমিকাঃ

পাট সেক্টরের সার্বিক উন্নয়নে পাটবীজ আমদানী নির্ভরতা হ্রাস করে  উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাটবীজ উৎপাদনে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন এবং মানসম্মত তোষা পাট উৎপাদনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ ও অব্যাহত সহায়তা প্রদনের লক্ষ্যে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে পাট অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নের নিমিত্ত বর্তমান সরকার ‘‘উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন’’ শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রকল্পের মেয়াদ জুলাই,২০১১ হতে জুন, ২০১৬ পর্যন্ত এবং দেশের ৪৪টি জেলার ২০০টি উপজেলায় প্রকল্পের কার্যক্রম বিস্তৃত। প্রকল্পের আওতায় প্রতি বছর নির্বাচিত ৫০,০০০ জন চাষীর ৭,৫০০-১০,০০০ একর জমিতে ১,৫০০-২,০০০ মেঃটন উফশী পাটবীজ এবং ২ (দুই) লক্ষ চাষীর ২(দুই) লক্ষ একর জমিতে ১২-১৪ লক্ষ বেল মানসম্মত তোষা পাট উৎপাদনের কার্যক্রম চলছে। এ লক্ষ্যে প্রকল্পভূক্ত পাট চাষীদেরকে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ ও যন্ত্রপাতি সরবরাহ এবং প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। 

 

            আধুনিক বিশ্বে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে আর্ন্তজাতিক ও অভ্যন্তরীণ বাজারে পাটের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে এবং কৃষকেরা পাটের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। ফলে কৃষক আবার পাট চাষে উৎসাহিত হচ্ছেন এবং আবাদী জমির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি না পেলেও পাট চাষে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করায় একর প্রতি পাটের ফলন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতরাং পাটের সার্বিক উন্নয়নের জন্য আন্তঃপ্রতিষ্ঠান ও আন্তঃমন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে হবে। তাছাড়া সরকারীভাবে বাজার ব্যবস্থাপনা ও কারিগরি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের ব্যবস্থা নিতে পারলে সোনালী আঁশ পাট তার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাবে।

 

প্রথম পর্যায় ঃ  সমন্বিত পাট উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ শীর্ষক পাইলট প্রকল্প

প্রকল্পের সময়কালঃ

 

জানুয়ারী, ১৯৯৪ হতে ফেব্রুয়ারী, ১৯৯৭ পর্যন্ত - মেয়াদঃ ৩ বছর

প্রাক্কলিত ব্যয়ঃ

 

৪৩৭.৪৮ লক্ষ টাকা অর্থায়ন- ইউরোপিয় কমিশন

 

দ্বিতীয় পর্যায়ঃ  চাষী পর্যায়ে উফশী পাটবীজ উৎপাদন ও বিনিময় কর্মসূচি

প্রকল্পের সময়কালঃ

 

জুলাই, ১৯৯৬  হতে  জুন, ২০০২ পর্যন্ত - মেয়াদঃ ৬ বছর

প্রাক্কলিত ব্যয়ঃ

 

৩৩৭.০০ লক্ষ টাকা (সংশোধিত), অর্থায়ন- জিওবি

 

তৃতীয় পর্যায় ঃ  সমন্বিত পাট উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রকল্প

প্রকল্পের সময়কালঃ

 

মার্চ, ১৯৯৭ হতে জুন, ২০০২ পর্যন্ত - মেয়াদঃ ৫ বছর

প্রাক্কলিত ব্যয়ঃ

 

১৬৭২.৫১ লক্ষ টাকা, অর্থায়ন- জিওবি

 

চতুর্থ পর্যায়ঃ   সমন্বিত উফশী পাট ও পাটবীজ উৎপাদন (২য় পর্যায়)

প্রকল্পের সময়কালঃ

 

জুলাই, ২০০২ হতে জুন, ২০১১ পর্যন্ত -  ৫ বছর (বর্ধিত মেয়াদসহ মোট ৯ বছর)

প্রাক্কলিত ব্যয়ঃ

 

২৮৩১.৪৯ লক্ষ টাকা, অর্থায়ন- জিওবি

পঞ্চম পর্যায়ঃ  উচ্চ ফলনশীল (উফশী) পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন (২য় সংশোধিত) প্রকল্প

প্রকল্পের সময়কালঃ

 

জুলাই, ২০১১ হতে জুন, ২০১৬ পর্যন্ত (৫ বছর)

প্রাক্কলিত ব্যয়ঃ

 

১৮৩৮৬.৯৪৮ লক্ষ টাকা (জিওবি)

প্রকল্পের উদ্দেশ্য ঃ

 

  • বিজেআরআই এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত নতুন উচ্চ ফলনশীল (উফশী) জাতের পাটবীজ চাষীদের মধ্যে দ্রুত প্রবর্তন এবং চাষী পর্যায়ে উফশী পাটবীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণের উন্নত প্রযুক্তি হস্তান্তর ও সম্প্রসারণ করা ;
  • দেশের চাহিদা পুরণের লক্ষ্যে অধিক পরিমাণ উফশী পাটবীজ উৎপাদন করা (বীজ, সার, কীটণাশক বিতরণের মধ্যেমে) ;
  • কৃষক কর্তৃক ব্যবহ্নত নিম্নমানের পাটবীজের স্থলে উফশী জাতের পাটবীজ পর্যায়ক্রমে প্রতিস্থাপন করা এবং নিম্নমানের পাটবীজ ব্যবহারে চাষীদেরকে নিরুৎসাহিত করা ;
  • উফশী জাতের পাটবীজ বিতরণের মাধ্যমে পাটের উৎপাদন ও গুণগতমান বৃদ্ধি করে পাটের উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করা ;
  • উন্নত পদ্ধতিতে পাট পচনে পাটের জাগে মাটি, কলাগাছ ইত্যাদি ক্ষতিকর বস্তুর পরিবর্তে কচুরিপানা, খড়, কংক্রিট স্ল­াব, বাঁশ ইত্যাদি ব্যবহারে চাষীদেরকে উদ্বুদ্ধ করা (রিবন রেটিংসহ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে) ; এবং
  • উফশী পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং পাট পচনের আধুনিক প্রযুক্তি ও কলা-কৌশল সম্পর্কে চাষীদেরকে প্রশিক্ষিত করে তোলা (প্রশিক্ষণের মাধ্যমে)।

প্রকল্পের মূল কার্যক্রমঃ

 

  • প্রতি বছর নির্বাচিত ৫০ হাজার জন চাষীর ১৫০০ - ২০০০ মেঃটন উফশী পাটবীজ উৎপাদন,
  • প্রতি বছর ২ লক্ষ চাষীর ২ লক্ষ একর জমিতে ৬০-৭০ লক্ষ মণ মানসম্মত তোষা পাট উৎপাদন,
  • প্রতি বছর ২০ হাজার চাষীকে (প্রত্যেক উপজেলায় ১০০ জন) প্রশিক্ষণ প্রদান,
  • উফশী পাট ও পাটবীজ উৎপাদনের জন্য কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে ভিত্তিবীজ, প্রত্যায়িত বীজ, রাসায়নিক সার, জৈব সার, কীটণাশক, হ্যান্ড-স্প্রেয়ার, রিবনার, সহায়ক দ্রব্যাদি, জুটসীট, প্রদর্শনী প্লটের সাইনবোর্ড ও গাইড বই বিতরণ করা।

অর্জিত ফলাফলঃ

 

  • নাবী পাটবীজ উৎপাদনের প্রযুক্তি কৃষক পর্যায়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে,
  • প্রতি একর জমিতে পাটের ফলন ও গুণগতমান বৃদ্ধি পেয়েছে,
  • প্রকল্প হতে কৃষকগণ বিনামূল্যে বীজ, সার, কীটণাশক ও অন্যান্য উপকরণ পেয়েছেন,
  • রিবন রেটিং পদ্ধতিতে পাট পচনে রিবনারের ব্যবহার সম্পর্কে কৃষকগণ অবহিত হচ্ছেন।
  • প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদেরকে উফশী পাট ও পাটবীজ উৎপাদনের কলাকৈশল, উন্নত প্রযুক্তিতে পাট পচন ও পাটের শ্রেণী বিন্যাশ বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।

 



COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon